এত সুর আর এত গান [Eto sur aar eto gaan]
“শুনেছি সাপুড়ের আঁকা বাঁকা বাঁশি / ভেবেছি বাঁশিটাকে ঘরে নিয়ে আসি” – কবীর সুমন
ভেবে দেখেছি, কথাটা কী ভয়ংকর রকমের সত্যি। উনি নিজে একজন মিউজিশিয়ান বলেই হয়তো আমার মত কারুর কারুর মনের ভেতরের কথাটা এমন অমোঘ ভাবে লিখে ফেলেছেন। যিনি সঙ্গীত ভালবাসেন, কোনও একটা যন্ত্র একটু আধটু হলেও বাজাতে পারেন; তাঁর পক্ষে অনুধাবন করা কঠিন হবে না যে একটা নতুন ইন্সট্রুমেন্ট একজন যন্ত্রশিল্পীর মনে ঠিক কী কী ঘটিয়ে ফেলতে পারে।
আমার বিশ্বাস, যন্ত্রশিল্পীরা কোনও যন্ত্র বাজানোরও আগে তার শব্দটাকে ‘দেখতে’ পান। তারপরে সেই দেখার সাথে মিলিয়ে শব্দটাকে পুনরুত্পাদন করার চেষ্টা করেন। এখন, কোনওদিন না বাজানো একটা ইন্সট্রুমেন্টের ক্ষেত্রে, যন্ত্রশিল্পীর রসিক মগজ, শোনার অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে চুঁইয়ে আসা শব্দটাকে বেশ পরিশীলিত ভাবেই দেখতে পায়। কিন্তু পুনরুত্পাদনের বেলায় কোনও অনাস্বাদিত যন্ত্রে প্রথম ধাক্কাতেই সেই পরিশীলিত শব্দব্রহ্ম যন্ত্রীর হাতে আসতে চায়না। সে বড় সুখের সময় নয়।
যন্ত্র আর যন্ত্রীর মধ্যে এমন ধারাই ‘যেমন চালাও তেমনি চলি’র সম্পর্ক। সম্পর্কটা উভয়তই সত্যি। কেউ জানে না, কে যে কখন কার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে। সুশিক্ষিত যন্ত্রী নিয়ন্ত্রণ করবেন তাঁর যন্ত্রকে – একথা হয়ত শ্রোতার কাছে সত্যি; কিন্তু যন্ত্রই যে আদতে তাঁকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন, এ আবার সত্যি হয়ে দাঁড়ায় যন্ত্রীর কাছে। কেননা যন্ত্রী জানেন – বশ হওয়াতেই রস। কাজেই ‘বাঁশিটাকে’ ‘ঘরে’ না এনে আর উপায় থাকে না।

মেলোডিকা বাজাচ্ছেন ভি বালসারা
ভি বালসারা সাহেবের অগুনতি অনুষ্ঠান দেখার এবং শোনার সুবাদে ‘মেলোডিকা’ যন্ত্রটির সাথে আমার পরিচয় সেই ছোটবেলা থেকেই। তিনি এতে মূলতঃ বাংলা পল্লীগীতির সুর বাজাতেন, আরও অনেকের সঙ্গে আমিও হাঁ করে শুনতাম। তাঁকেও হাঁ করতে হতো, কেননা যন্ত্রটা ফুঁ দিয়ে বাজাতে হয়। একাধারে ফুঁ দিয়ে এবং হারমোনিয়ামের মত চাবি টিপে শব্দ বেরোয় ওতে। কতকটা হারমোনিকা আর পিয়ানো অ্যাকর্ডিয়ান মিশিয়ে দিলে যেমন শব্দ বেরোয়, সেই রকম শব্দ করে তাঁর হাতে বেজে উঠতো যন্ত্রটা। শুনতাম খুব, ওটার ওপরে একটা স্বভাবসুলভ আকর্ষণও ছিল, কিন্তু কোনদিন কাছে পেতে সাহস করিনি, কেননা বাজাতে জানা তো দূরের কথা, কীবোর্ড গোত্রের কোনও যন্ত্র আমার বাড়িতে কোনও কালেই ছিল না। এমনকি একটা হারমোনিয়ামও নয়।
বাংলা গানের পরিসরে বালসারা সাহেবকে বাদ দিলে আর কাউকেই এই যন্ত্রটা বাজাতে বা অন্ততঃপক্ষে এর উল্লেখটুকুও করতে দেখিনি আমি। ভুল বললাম। দুর্দান্ত কীবোর্ড শিল্পী, বন্ধু পুলক সরকারের (যিনি আবার বালসারা সাহেবের ছাত্রও বটেন) বাড়িতে একবার এ জিনিসটা হাতের নাগালের মধ্যে দেখেছিলাম। সামান্য হলেও নেড়েচেড়ে দেখার সুযোগ হয়েছিল।

সহশিল্পীদের সাথে আকাশবানী কলকাতার স্টুডিওতে ভি বালসারা
কিন্তু এটা বললে বোধহয় ভুল হবে না, বালসারা সাহেব চলে যাবার পরে এমন একটা যন্ত্রের ব্যবহার বাংলার গান-বাজনা থেকে শুধু যে সম্পুর্ন ভাবে উঠে গেল তাই নয়, সাধারণ মানুষ আর মনেও রাখলেন না এর কথা। ভি বালসারার ‘লুপ্তমানি’র মত, বাংলাদেশের সঙ্গীত মানচিত্র থেকে ক্লাভিওলিন, ইউনিভক্স, মেলোডিকার মত যন্ত্রগুলোও লুপ্ত হয়ে গেল। এসব যন্ত্র বাজানো তো দূরে থাক, আমি অন্ততঃ প্রকাশ্যে কাউকে আর কোনওদিন বলতেও শুনিনি এদের কথা।
ছোট ছোট মানুষের ছোট ছোট আশা – কে রাখে খবর তার… মানুষ সম্ভবতঃ মিস করতেও ভুলে গেছেন।

ভি বালসারার সাথে হোমি মুল্লান
হোমি মুল্লান সাহেব আমাদের দেশের একজন দিকপাল যন্ত্রশিল্পী। কত ধরনের যন্ত্র বাজাতে যে তিনি সিদ্ধহস্ত, তার হিসেব নেই। তিনি এমন একজন মানুষ, যিনি একাধারে পিয়ানো অ্যাকর্ডিয়ান, ফুট অর্গান, সিনথেসাইজার, ভাইব্রাফোন থেকে শুরু করে কম করে শ দেড়েক পারকাশন যন্ত্র বাজাতেও সমান পারদর্শী। সলিল চৌধুরী থেকে রাহুলদেব বর্মন – কার সাথে না কাজ করেছেন তিনি। উত্তমকুমারের লিপে ‘দেওয়া নেওয়া’ ছবির সেই বিখ্যাত গান ‘আমি চেয়ে চেয়ে দেখি সারাদিন’ এ পর্দায় যাঁকে পিয়ানো অ্যাকর্ডিয়ান বাজাতে দেখা যায়, তিনি হোমি মুল্লান সাহেব। একসময় যাঁর হাত অসংখ্য অর্কেস্ট্রায় পিয়ানো অ্যাকর্ডিয়ানের সাদা কালো চাবিগুলোর শরীরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে, রাহুলদেবের অর্কেস্ট্রার ছন্দ বিভাগে সেই তিনিই হয়ে উঠেছিলেন অবিচ্ছেদ্য। কী বাংলা, কী হিন্দী – কত যে অবিস্মরণীয় গানের রেকর্ডিংএ তাঁর হাতে নানান যন্ত্র বেজে উঠেছে তার কোনও হিসেব নেই। নেই; কেননা আমাদের দেশের সংগীতে কোনও ডকুমেন্টেশনের বন্দোবস্ত নেই।
কাজ শেষ হলে, পেমেন্ট চুকিয়ে দিলে মিউজিশিয়ানকে আর কে মনে রাখে? ‘যন্ত্রশিল্পীদের কোনও পেনশন নেই, কেবল টেনশন’ – এমনকি বৃদ্ধ বয়েসেও হেসে হেসে কথাটা বলতেন সুরসিক ভি বালসারা সাহেব। শুনেছি এই বালসারা সাহেব ছিলেন সম্পর্কে হোমি সাহেবের মামা। এবং তার চাইতেও বড় কথা, সংগীতে তাঁর শিক্ষাগুরু। ভি বালসারার প্রতি সন্মানার্থে হোমি সাহেব বেশ কয়েকদিন আগে নিজের ফেসবুকের দেওয়ালে কয়েকটি ছবি পোস্ট করেন। তার মধ্যে একটি ছিল মেলোডিকা যন্ত্রের ছবি, আর আরেকটি ছিল বালসারা সাহেবের ছবি, যেখানে তিনি মেলোডিকা বাজাচ্ছেন।

আমার মেলোডিকা: M Hohner এর তৈরি পারফরমার এস ৩৭
এত বছর পরে তাহলে কেউ এই যন্ত্রটার কথা বলল… মনে করিয়ে দিল এর কথা। আর কে মনে করালেন? যাঁর মনে করানোর কথা, তিনিই তো! অভিভাবক তো এরকমই হন। হঠাত্ কী যেন একটা হয়ে গেল মাথার মধ্যে; ফেসবুকে তাঁর পোস্ট করা কয়েকটা ছবি মুহূর্তের মধ্যে আমায় দিয়ে ভাবিয়ে নিল একথা সেকথা। আর সেই ভাবনার টান আমাকে নিয়ে গিয়ে ফেলল একটা অনলাইন জিনিসপত্র কেনাবেচার ওয়েবসাইটে। অর্ডারটা দিতে দেরি হয়নি। আমার ছেলেবেলাকার চেনা জার্মানীর M Hohner কোম্পানীর তৈরি, ‘পারফরমার এস ৩৭’ নামের ৩৭ রীডের একটা নতুন মেলোডিকা। জার্মান ব্র্যান্ড, চীনে তৈরি যন্ত্র – আর কলকাতাতে আমার হাতে এসে পৌঁছল আমেরিকার নিউ ইয়র্ক শহর থেকে! টাইম ট্রাভেল করে যে যন্ত্রের ভাবনা হোমি সাহেবের হাত দিয়ে আমার মাথায় আরেকবার পৌঁছে দিলেন স্বয়ং বালসারা সাহেব, সে যন্ত্র হাতে এল তিন মহাদেশের জল খেয়ে। এই না হলে সঙ্গীত!
যন্ত্রটা অর্ডার করার আগে ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করতে গিয়ে চোখে পড়ল কয়েকটি গোষ্ঠী নিজেদের মধ্যে আলোচনায় মেলোডিকার প্রসঙ্গ উল্লেখ করছেন। এখনও করছেন! বলা বাহুল্য সেই উল্লেখগুলি বাংলা গান অথবা বাজারজাত ভারতীয় সঙ্গীত সম্পর্কিত নয়। প্রায় দিন দশ-পনেরো আমাকে আশায় আশায় বসিয়ে রেখে আমার প্রথম কীবোর্ড যন্ত্র, আমার মেলোডিকা যেদিন আমার হাতে এসে পৌঁছল, দিনটা ছিল এপ্রিলের ৩। রাত্তির আড়াইটে অবধি আমার কেটেছিল যন্ত্রটাকে বাগ মানাতে। আশ্চর্যের বিষয়, কাকতালীয় ভাবে তার ঠিক আগেরদিনই, অর্থাত্ ২ তারিখ, দেখলাম দিব্যেন্দু শীল নামে আমার এক ফেসবুকতুতো বন্ধু তাঁর নতুন কর্গ এর ইলেকট্রিক পিয়ানো, হারমোনিকা এবং মেলোডিকা সহযোগে রবীন্দ্রনাথের ‘আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে’ গানটি বাজিয়ে অডিওটা শেয়ার করেছেন। বড় ভাল লেগেছিল।
ব্লু ডার্ট ক্যুরিয়ার সার্ভিস মেলোডিকাটা এসে দিয়ে গেছিলেন আমার অফিস এর ঠিকানায়। সেখানে এটা দেখে বন্ধু এবং সহকর্মী নাদিম আহমেদ সরাসরি একটা দাবি মেশানো প্রশ্ন করে বসলেন, যে আমি কবে আমার রেকর্ডিংএ মেলোডিকাটা ব্যবহার করব, এবং কবে সেই ভিডিও দেখা যাবে। আমি তখনকার মত কীবোর্ড যন্ত্রে অক্ষমতা ঢাকতে মুচকি হেসেছিলাম। আসলে আমি হাঁকপাঁক করছিলাম কতক্ষণে বাড়িতে ফিরে ভাল করে একটা ফুঁ দেব!
যন্ত্রটাতে নানান কিসিমের সুর বাজিয়ে বাজিয়ে সেটার মেজাজটা নিজে হাতে পরখ করে দেখতে চেষ্টা করছিলাম। ফুঁএর সাথে চাবির সমন্বয় ঘটাতে বেশ বেগ পেতে হল প্রথমটায়। নিঃশ্বাস প্রশ্বাস এর অঙ্কটা আয়ত্তে আনতে না পারায় দমের ঘাটতিও হচ্ছিল প্রথম দিকে। মোটামুটি ভাবে একটা গোটা সুর যখন বাজাতে পারলাম, মাথায় চাপল নাদিমের কথাটা। এই যন্ত্র নিয়ে একটা রেকর্ডিং করতে হবে। চিন্তাটা আমাকে ক্রমশ গ্রাস করছিল। বুঝলাম, যতক্ষণ না সেটা করতে পারছি, শান্তি হবার নয়।

সুরকার সুধীন দাশগুপ্ত
সুধীন দাশগুপ্ত আমার অত্যন্ত প্রিয় একজন সঙ্গীতস্রষ্টা। সুবীর সেনের কন্ঠে ‘এত সুর আর এত গান’ তাঁর একটি জনপ্রিয় রচনা। গানটা আমারও ভালই লাগে তবে বলতে দ্বিধা নেই, খুব সাংঘাতিক কিছু লাগে না। কাজেই এ রচনা বাজিয়ে দেখার ভেতরকার তাগিদ এর আগে পাইনি কখনও (শুধু মনে আছে, ছেলেবেলায় একবার বড়মামা গাইবেন বলে এই গানটার স্বরলিপি করে দিয়েছিলাম তাঁকে)। মেলোডিকা আমায় যেটা দিল, সেটাও ঠিক তাগিদ নয়, শুধু একটা আইডিয়া।
আসল গানটাও শুরু হয় হারমোনিকাতে বাজানো একটা প্রিল্যুড দিয়ে। তারপরে প্রথম অন্তরা আর সঞ্চারীর আগের ইন্টারল্যুড দুটোও বাজে হারমোনিকাতেই। আর গানের সুরটাও – মনে হল সেভাবে বাজাতে পারলে মেলোডিকায় মন্দ লাগবে না। গানটাকে আমার হাতে থাকা Hohner-জাত এই দুই যন্ত্র নিয়ে রেকর্ডিং করতে চেষ্টা করার পক্ষে বেশ একটা লাগসই রচনা বলেই মনে হল।
ভাবনাচিন্তা মাফিক লেগে পড়লাম কাজে। যন্ত্র বলতে মেলোডিকা, দুটো হারমোনিকা, বেস সহ চারটি গিটার, কাবাকাস আর ড্রামস্টিক। আধা-এক্যুস্টিক গিটারটা বাদ দিলে বাকি শব্দগুলো পুরোপুরিই এক্যুস্টিক এবং শহরতলির সশব্দ উপস্থিতি অগ্রাহ্য করার চেষ্টা করে আমার ঘরেই রেকর্ড করা। বলে রাখা ভাল, একমাত্র হারমোনিকা বাদ দিলে আর কোনও যন্ত্রে আমি মোটেও পারদর্শী নই, বরং আনাড়িই বলা চলে। ভাল এবং প্রশিক্ষিত যন্ত্রীরা হলে আমার চাইতে অনেক ভাল বাজাতেন তাতে আমার কোনও সন্দেহ নেই। নাই থাকুক সন্দেহ, রসের তাতে ঘাটতি হবার নয়। নাই বা হল তেমন পেশাদারী, আনন্দ তো থাকলো। দিনের শেষে মানুষ যেটুকু শেয়ার করতে পারে, তা তো এই আনন্দটুকুই…
এই রেকর্ডিং-এ প্রথমবারের জন্যে মেলোডিকা বাজানোর চেষ্টা করে আমি যে অপরিসীম আনন্দ পেলাম, তার সবটুকু আমি শ্রদ্ধাবনত চিত্তে উত্সর্গ করছি শ্রী ভি বালসারাকে। বক্র চলনে লাগানো একটা স্বল্পায়ু স্পর্শস্বর কী করে একটা সহজ চেনা সুরের কাছ থেকে কান্না আদায় করে তাকে নিমেষে বিশেষ করে তুলতে পারে – এ চিন্তা যিনি আমার মগজে পুরে দিয়েছিলেন সেই ছেলেবেলায়, তাঁর কাছে একলব্যের মত সংগীতের পাঠ নেবার চেষ্টা করে গেছি আমি। এবং একই সঙ্গে উত্সর্গ করছি শ্রী হোমি মুল্লানকেও। ছবিগুলো ফেসবুকে তিনি আপলোড না করলে আমি এই আনন্দটুকু থেকে হয়ত বঞ্চিতই থেকে যেতাম।
এই লেখাটা লিখতে লিখতে আমার মনে হচ্ছিল, লেখাটার সাথে সাথে হোমি সাহেবের পোস্ট করা ছবিগুলো দেখাতে পারলে মন্দ হতো না। কিন্তু সেটা করতে গেলে তাঁর অনুমতি নেওয়া প্রয়োজন। ভাবলাম ব্যক্তিগত সংগ্রহের ছবি, কেনই বা দেবেন অনুমতি। তবু, লিখে দিলাম তাঁকে। লিখলাম, আমি আমার ব্লগের জন্যে বাংলায় মেলোডিকা সংক্রান্ত একটা আর্টিকল লিখছি, যাতে অবধারিত ভাবে ভি বালসারা সাহেবের কথা এসেছে। আমি কি তাতে আপনার গ্যালারির পুরোনো ছবিগুলো ব্যবহার করতে পারি? আপনি অনুমতি দিলে তবেই করব, নয়ত কোনও ছবি ছাড়াই সে আর্টিকল পাব্লিশড হবে। পরদিন উত্তর এল: গো এ্যাহেড প্লীজ। সেন্ড মী আ কপি অফ ইওর আর্টিকল ওয়ান্স ইট ইজ পাব্লিশড।
কেন অনুমতি দিলেন তিনি? আমার কথায়? নাকি স্রেফ একটা হারিয়ে যেতে বসা যন্ত্রের জন্যে? মেলোডিকা?
এই হল যন্ত্র আর এই হলেন যন্ত্রী। বাঁশিটাকে ঘরে আনা গেল এতক্ষণে!
১৩ মে, রোববার, ২০১২ দমদম ক্যান্টনমেন্ট
Sumanta, the music you choose and play is amazing… there is a depth to your thought and it reflects in what you do. Keep on sharing your wonderful music. I also heard your performance of some of the western classics, which I really loved and brought back fond memories. Will hope to meet you one day. Have a wonderful time.
Many Thanks Mr. Pilla. I am a learner, and will try to learn new things from the core of my heart till I can. I think you are referring to my album “Those were the days”. I will upload the audios of all the 14 numbers I played in this website.
And yes, I will be glad if we could meet some day. Thanks and regards,
Sumanta.
Dear Samanta— I need this in CD form for my collection –i will be very much obliged if you could arrange one copy for me —i will pay all the charges –I will sent you may mailing address in your FB message box—thanks—
দাদা, অসাধারণ বাজিয়েছেন। পোস্টটাও সেরকম। হৃদয় ছুয়ে গেল।
ভাই আরাফাত, আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। – সুমন্ত বসু
অসাধারণ বাজিয়েছেন। লেখাটিও সঙ্গীতের মতোই সুমিষ্ট এবং সুখপাঠ্য। আরো কিছু গান শুনতে চাই । আর সম্ভব হলে এই গানের prelude ও interlude সহ স্বরলিপি টি পেলে কৃতজ্ঞ থাকবো। নমস্কার জানবেন।
উত্তর দিতে দেরী হওয়ায় কিছু মনে করবেন না। আপনার মতামত জেনে ভালো লাগলো। আপনার ইমেল হদিশ পাঠালে নিশ্চই স্বরলিপি পাঠানোর চেষ্টা করব। নমস্কার নেবেন।